খাদ্য পুষ্টি
১. যে সব বস্তূ খাওয়ার দেহে শুষিত হয়ে দেহের পুষ্টি সাধন, দেহের ক্ষয় পুরন, দেহের রোগ প্রতিরোধক শক্তি উৎপাদন এবং কর্ম শক্তি তাপ উৎপাদন রে  তাকে খাদ্য বলে
২. জীবন ধারণের জন্য খাদ্য যেমন অপরিহার্য, তেমনি  সু -শ্বাস্থের জন্য পুষ্টিকর সুষম খাদ্য প্রয়োজন এই খাদ্যই জীবকোষে জারিত হয়ে দেহে তাপ শক্তি উৎপন্ন করে  জীবনের শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত রাসায়নিক প্রভাবের গুরুত্ব অপরিসীম। চলাফেরা, খেলাধুলা ইত্যাদি যাবতীয় কাজে শক্তির প্রয়োজন।
৩. অধিকাংশ খাদ্যে একাধিক খাদ্য উপাদান থাকে  যে  খাদ্যে  যে উপাদানটি বেশি পরিমাণে থাকে তাকে সেই উপাদানের খাদ্য  হিসাবে শ্রেণী ভুক্ত করা হয়

খাদ্যের কাজ
q শরীর গঠন বৃদ্ধিসাধ এবং ক্ষয়পূরণ
q শরীরে তাপশক্তি কর্মক্ষমতা যোগানো
q শরীরকে রোগমুক্ত রাখা
q অসুস্থ শরীরকে আরোগ্য লাভে সহায়তা করা

খাদ্য উপাদানের শ্রেণী বিভাগঃ
q খাদ্য উপাদানকে নিম্নের ৬টি ভাগে ভাগ করা যেতে পারেঃ
১। শ্বেতসার বা শর্করা (উৎস-চাল, গম, ভুট্টা, চিড়া, মুড়ি, চিনি,  গুড়, আলু   মূল জাতীয় অন্যান্য খাদ্য)
২। আমিষ (উৎস-মাছ, মাংস, ডিম, দুধ, ডাল, মটর শুঁটি, সীমের বীচি, কাঁঠালের বীচি, বাদাম ইত্যাদি)
৩।স্নেহ জাতীয় খাদ্য  (উৎস-তেল, ঘি, মাখন, চর্বি  ইত্যাদি)
৪।খাদ্য প্রাণ বা ভিটামিন (উৎস-রঙ্গিন শাক-সব্জি ফল,  ডিম, দুধ, কলিজা ইত্যাদি)
৫। খনিজ লবণ (উৎস-রঙ্গিন শাক-সব্জি ফল, ডিম, দুধ, কলিজা, মাংস, ছোট মাছ ইত্যাদি)
৬।নিরাপদ পানি

সুষম খাদ্য 
v সুষম খাবার বলতে আমরা এমন খাবারের কথা বুঝি যাতে শরীরের প্রয়োজনীয় সবকটি খাদ্য উপাদানই সঠিক পরিমাণে বিদ্যমান থাকে। সুষম খাদ্য তালিকায় শক্তিদায়ক, শরীর বৃদ্ধিকারক ক্ষয়পূরক এবং রোগ প্রতিরোধক খাবার উপযুক্ত পরিমাণে  অন্তর্ভূক্ত থাকতে হবে।
v বয়স, কাজ, লিঙ্গ শারীরিক অবস্থা ভেদে সুষম খাদ্য  ভিন্ন হতে পারে।
v সুস্থ্য দেহের জন্য খাদ্য উপাদান ছাড়াও প্রচুর পরিমাণে আঁশযুক্ত খাবার দৈনিক খাদ্য তালিকায় অন্তর্ভুক্ত করতে হবে।
v এছাড়া প্রয়োজনীয় পরিমাণ নিরাপদ পানি পান করত হবে। দৈনিক খাদ্য তালিকায় যেন ক্ষতিকারক রাসায়নিক দ্রব্য মিশ্রিত কোন খাবার না থাকে সেদিকে লক্ষ্য রাখতে হবে।
v সুষম খাদ্য বলতে শুধু দামি খাদ্যকেই বুঝায় না। সস্তা খাদ্য সামগ্রী দিয়েও সুষম খাদ্য তৈরী করা যায়

খাদ্যের শ্রেণীবিভাগ
q কাজ ভেদে খাদ্যকে তিন ভাগে ভাগ করা যায়। যেমনঃ
. শক্তিদায়ক খাদ্যঃ 
v এসব খাদ্যের প্রধান ভূমিকা হলো, শক্তি তাপ উৎপাদন করে শরীরকে সতেজ কর্মক্ষম রাখা।  শরীরের অভ্যন্তরীণ ক্রিয়াকর্ম যেমনঃ শ্বাস-প্রশ্বাস ক্রিয়া, হৃৎপিন্ড অন্যান্য দেহ যন্ত্রের ক্রিয়া, পরিপাক ক্রিয়া, মলমূত্র নিষ্কাষণ ক্রিয়া এবং  দৈনন্দিন জীবনে সকল কাজকর্ম সম্পাদনে শক্তি প্রয়োজন। যে সকল  খাদ্য সামগ্রী হতে শক্তি পাওয়া  যায় তা হলোঃ
v শস্য জাতীয় খাদ্য  (যেমনঃ  চালগম, ভূট্টা, জোয়ার ইত্যাদি)
v মূল জাতীয় খাদ্য  (যেমনঃ গোল আলু, মিষ্টি আলু, মেটে আলু, কাসাবা ইত্যাদি)
v তেল বা চর্বি জাতীয় খাদ্য (যেমন সব রকমের তেল, ঘিমাংসের চর্বি  ইত্যাদি)
v  চিনি, গুড়  মিষ্টি  জাতীয় খাদ্য
. শরীর গঠন, বৃদ্ধিসাধন এবং ক্ষয়পূরণকারী খাদ্যঃ
v সকল খাদ্য মানবদেহে মূলত: শরীরের কাঠামো তৈরী বা শরীর গঠন, শরীরের বৃদ্ধি সাধন  শরীরের ক্ষয় পূরণে কাজ করে থাকে। 
v  এসব খাদ্যের মধ্যে প্রাণীজ উৎস থেকে প্রাপ্ত ডিম, দুধ, মাছ, মাংস এবং উদ্ভিদ উৎস  থেকে প্রাপ্ত সব রকমের ডাল, মটর, শুঁটি সীমের বীচি, কাঁঠালের বীচি, বাদাম প্রভৃতি
. রোগ প্রতিরোধক খাদ্যঃ
v সব খাদ্যের প্রধান ভূমিকা হলো, শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি, নানা প্রকার রোগ-ব্যাধি কিংবা অসুস্থতা হতে শরীরকে রক্ষা করা। রোগ প্রতিরোধক সস্তা খাদ্যের মধ্যে রয়েছে রঙ্গিন শাকসব্জি, ফলমূল।

পুষ্টি অভাবজনিত রোগ
q পুষ্টি মান সম্পন্ন বা সুষম খাবারে অভাবে যে সমস্ত রোগ হয়। যেমন
v থাইরয়েড গ্রন্থি ফুলে যায় (গলগণ্ড),
v আলসেমি বা কুরেমি,
v নিদ্রাহীনতা,
v শুকনো চামরা,
v ঠাণ্ডা সহ্য করতে না পারা,
v ছোট শিশুদের মানসিক প্রতিবন্ধকতা,
v পড়া শোনায় অমনযোগী ইত্যাদি।
v হৃদ স্পন্দন বৃদ্ধি,
v বুক ধড়পড় করা ,
v ক্ষুদা বেড়ে যাওয়া,
v অধিক ঘাম।
v রাতকানা,
v রিকেট রোগ
v দেহের হাড়গুলো দুর্বল হয় ,
v গী ফোলে যায়,
v হাড়গুলো বিশেষ করে পায়ের হাড় বেকে যায়
v রক্ত শুন্যতা,
v দুর্বলতা,
v মাথা ব্যথা,ইত্যাদি  

পানি 
q কাজ 
      মানব দেহে যে কোন রাসায়নিক পরিবর্তনে সাহায্য করে
      গ্রহণকৃত খাবার হজম, আত্মীকরন, শোষণ, সংগ্রহণ মল নিঃসরণ করে    
      শরীরে তাপমাত্রা রক্ষা করে
      শরীরে এক স্থান হতে অন্য স্থানে পুষ্টি উপাদান পৌছায়
      শরীরের জোড়া অংশ নড়াচড়ায় সাহায্য করে
      শরীর থেকে অপ্রয়োজনীয় পদার্থ বের করে
q উৎস 
      প্রাকৃতিক উৎস (বিশুদ্ধ)
      তরল খাবার বা পানিয়
q মাথাপিছু দৈনিক প্রয়োজনীয় পরিমাণ 
      প্রায় আড়াই থেকে তিন লিটার (পূর্ণ বয়স্কের জন্য)

এলকালাইন পানি
q আপনার শরীরের যে ৭৫ ভাগ জলীয় পদার্থ বহমান রয়েছে সেই পানি পিএইচ স্কেলে কোন পর্যায়ের তা নিরপেক্ষ নয় (পিএইচ=০৭) এমনকি তা এসিডিকও নয় বরং তার বৈশিষ্ট্য এলকালাইন যার মাপ পিএইচ স্কেলে -এর বেশি। আমাদের রক্তের পিএইচ> ০৭.৩৬ অর্থাৎ কিছুটা এলকালাইন, আমাদের পেশাব, আমাদের মুখের লালা সবকিছুই এলকালাইন বৈশিষ্ট্যের। আমাদের শরীরের পাকস্থলির পরিবেশটিই শুধু এসিডিক। গবেষণায় দেখা গেছে, রক্তের পিএইচ যদি সাতের নিচে নেমে যায় তবে হার্ট এটাক হতে পারে। যদি ছয়ের নিচে নেমে যায় তবে জ্ঞান হারাতে পারেন এমনকি কোমাতে চলে যেতে পারেন

Ph কি?
      রসায়নে পি.এইচ (ইংরেজি: pH) হচ্ছে দ্রবীভূত হাইড্রোজেন আয়নের সক্রিয়তার পরিমাপ। পি.এইচ দ্বারা মূলত হাইড্রজেন আয়নের ঘনত্ব বোঝায়।  অম্ল ক্ষারের জলীয় দ্রবণে হাইড্রোজেন আয়নের ঘনমাত্রা প্রকাশের জন্য pH স্কেল নামক একটি পদ্ধতি ব্যবহার করা হয়। দ্রবণে হাইড্রোজেন আয়নের ঘনমাত্রা বুঝাবার জন্য ব্যবহৃত সংকেত।
      পিএইচ (pH) ফরাসি শব্দ   Pouvior  Hydrogene অর্থাৎ হাইড্রোজেন শক্তি, সংক্ষেপে  pH 
       পিএইচ-এর স্কেল থেকে ১৪ পর্যন্ত বিস্তৃত

পানিকে অ্যাল্কালাইন করার সহজ পদ্দতি
      একটি কাগজি লেবু অর্ধেক করে কেটে তার রস এক গ্লাস পানিতে মিশিয়ে সকালে পান করুন এবং বাকি অর্ধেক একইভাবে এক গ্লাস পানিতে বিকেলে। বডিকে দ্রুত এলকালাইন করতে এটি একটি সহজ পদ্ধতি। প্রিভেনশন ইজ বেটার দেন কিউর। রোগ চিকিৎসার চাইতে রোগ প্রতিরোধই উত্তম। সুতরাং প্রতিদিন / গ্লা শুদ্ধ এবং অন্তত নিরপেক্ষ (পিএইচ=) পানি পান করুন। ২৫০ গ্রাম শাক-সবজি সালাদ এবং ১৫০ গ্রাম তাজা ফল প্রতিদিন গ্রহণ করুন। সুস্থ থাকুন

Four steps to well being
Cleansing             পরিষ্কারকরণ
Replenishing        প্রতিস্থাপনকরণ
Strengthening       শক্তিশালীকরণ
Balancing             ভারসাম্য তৈরি করন

লিপিড মেটাবলিক মেনেজমেন্ট টিঃ
v এতে টি উপাদান আছে-
১. গ্রীন টি।
২. জাইনোষ্টেমা পেন্টাফিলাম।
৩. কেসিয়া অবটোসিফলিয়া।
৪. নিলাম্বো নুসিফেরা গিয়ারটন।
৫. পলি গোনাম মাল্টিফ্লোরাম।

লিপিট মেনেজমেনট টির কাজ:
১. হার্ট এটাক ও ষ্টোক প্রতিরোধ করে।
২. রক্তে খারাপ চর্বির মাত্রা হ্রাস করে।
৩. রক্তের কোলেষ্টারাল কমায়।
৪. রক্তনালীতে জমে থাকা চর্বি পরিষ্কার করে।
৫. মানব দেহের অতিরিক্ত ওজন কমায়।
৬. পরিপাক বা হজম প্রক্রিয়ার উন্নয়ন ঘটায়।
৭. রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা শক্তিশালী করে।
৮. ক্যান্সার ও টিউমার প্রতিরোধে ভূমিকা রাখে।
৯. শরীরের বল ও সঞ্জিবনী শক্তি বৃদ্ধি করে।
১০. দেহের বিষক্রিয়া নিঃসরণ করে এব ব্যাথা কমায়।
১১. কুষ্ট কাঠিন্য পরিষ্কার করে।
১২. রক্তের ঘনত্ব হ্রাস করে।
১৩. ধমনিতে রক্ত প্রবাহ বৃদ্ধি করে।
১৪. দৃষ্টি শক্তি ঠিক রাখে ও দুঃশ্চিন্তা কমায়।
১৫. হৃদ কম্পন কমায়
১৬. হৃদ রোগের ঝুকিঁ কমায়।
১৭. হৃদ পিন্ডের কার্যক্ষমতা বাড়ায়।
১৮. হৃদ পিন্ডের ক্রিয়া বন্ধ হওয়া, ষ্টোক, করনারী আর্টারী রোগ থেকে রক্ষা করে।
১৯. বার্ধক্য রোধ করে।
২০. ইউরিনারী ব্যবস্থার উন্নতি ঘটায়।
২১. চর্বি সঞ্চালন হ্রাস করে।
২২. কাশি শ্লেষা নিবারণ করে।
২৩. দ্বিতীয় জিনসেং এর কাজ করে।

সেবন বিধি
প্রতিদিন ২ বার ১ থেকে ৩ মাস অথবা ১ বার ২ থেকে ৩ মাস।
আধা লিটার গরম পানিতে ১০ মিঃলিঃ ডুবিয়ে রাখার পর অল্প গরম অবস্থায় রসটুকু খালি পেটে পান করবেন। দুধ চিনি মেশানো যাবে না।

v সতর্কতা
 ১. গর্ভবতী ও স্তন্যদানকারী মায়েদের নিষেধ।
 ২. ডায়ালাইসেস রত কিডনী রোগীর জন্য নিষেধ।
 ৩. প্রচন্ড এজমার রোগীদের জন্য নিষেধ।
 ৪. ১৩ বছরের নীচের বাচ্চাদের দেয়ার প্রয়োজন নাই।

টিয়েন্স স্লিমিং টি
স্লিমিং টির উপাদান মোট ৮টি
১. গ্রীন টি।
২. জাইনোপষ্টেমা পেন্টাফিলাম।
. কেসিয়া অবটুসিফলিয়া।
৪. নিলাম্বো নুসিফেরা গিয়ারটন।
৫. পলি গোনাম মাল্টিফ্লোরাম।
৬. উলং টি।
৭. এলিম্বা ওরিয়েন্টালিস।
৮. রিজেমা রেই।

স্লিমিং টির কাজঃ
১. এন্টিলিপ টির সকল উপকারিতা এখানে পাওয়া যাবে।
২. মেদ ভুরি কমায় ফলে ওজনও কমে।
৩. ডায়াবেটিক নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করে।
৪. ডায়রিয়া সারায়।
৫. নাকের রক্ত পড়া কমায়।
৬.পাইলস সারাতে সাহায্য করে।
৭ শরীরের ফ্যাট কমায়।
q সেবন বিধি ও সর্তকা আগের মতই।

চিটোসান ক্যাপসুল
v চিটোসানের উৎস ও উপাদানঃ চিংড়ী মাছ বা কাঁকড়ার মত দেখতে এক ধরণের সামদ্রিক প্রাণী, যার বৈঙ্গানিক নাম ক্রুষ্টাসিয়ান। এতে প্রাপ্ত এক ধরণের আঁশযুক্ত খাদ্য।
v  যার মধ্যে প্রধান ঔষধি উপাদান আছেঃ
১. কাইটন।
২. পলিস্যাকারাইড।
৩. এমাইনো এসিড।

চিটোসান ক্যাপসুলের কাজঃ
১. কোলেষ্টোরালের মাত্রা কমায়।
২. ধমনী শক্ত হয়ে যাওয়া রোধ করে।
৩. কিডনীকে শক্তিশালী করে।
৪. হৃদ রোধ প্রতিরোধ করে।
৫. শরীরের ভারী ধাতব অপসারণ করে।
৬. বার্ধক্য রোধ করে।
৭. কোষের কার্যক্ষমতা বাড়ায়।
৮. অবসাদ দূর করে।
৯. শরীরেরোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়।
১০. আরোগ্য লাভের গতিকে বৃদ্ধি করে।
১১. “এম্যাইনো এসডি” শরীরের স্বাভাবিক কার্যক্রম নিয়ন্ত্রনে সাহায্য করে।
১২. রক্তের লিপিড কমায় ফলে রক্তচাপ কমে।
১৩. কাইটিন, পলিস্যাকারাইড শরীরের পি.এইচ এর মাত্রা স্বাভাবিক রাখে, ইনসুলিনের নিঃসরণ ও ব্যবহার বাড়ায় এবং রক্তের গ্লুকোজের মাত্রা কমায়, ফলে ডায়াবেটিস্ নিয়ন্ত্রণে থাকে।
১৪. কাইটিন, পলিস্যাকারাইড শরীরের বিষ ক্রিয়া শোষণ করে ফলে যকৃত শক্তিশালী হয়।
১৫. মেদ কমায়/ওজন কমায়।
১৬ অতিরিক্ত চিনি শুষে নেয়।
১৭. লবন খাওয়ার ফলে দেহে যে অতিরিক্ত “ক্লোরিন” হয়, তা দেহ থেকে বের করে দেয়।
১৮. আলসার সারায়।
১৯. লিভারকে শক্তিশালী করে এইচ.বি.এস সারায়।
২০. ক্যান্সার সারাতে সাহায্য করে।বিশেষ করে স্তন ক্যান্সার ও জরায়ুর ক্যান্সার সারায়।
২১. অষ্টি আর্থাইটিস কমাতে সাহায্য করে।
২২. ঋতুবদ্ধতা দূর করে।
২৩. কেটে গেলে রক্ত পড়া বন্ধ করা যায়।
২৪. পানি পরিস্কার করা যায়।
২৫. ফেস ওয়াস করা যায়।
২৬. ঘাঁ শুকানোর কাজে ব্যবহার করা যায়।
২৭. গেজ থেকে রক্ত পড়া বন্ধ করা যায়।
সেবন বিধিঃ ++ (খাওয়ার ৩০ মিঃ আগে)

গ্রেপ এক্সট্র্যাক্ট  ক্যাপসুল এতে (৬০টি) আছেঃ
এতে রয়েছেঃ
১. সেমেন ভাইটিস।
২. নিভেফেরা এল এক্সট্রাক্ট ৩৫০ মিঃগ্রামঃ।
৩. প্রধান উপাদান রেসভারেট্রল।
৪. রেসভারেট্রল একটি উদ্ভিদ বিষ ক্রিয়া নিষিক্রিয় এন্টি টক্সিন।
৫. আঙ্গুর গাছের নির্যাস থেকে উদ্ভুত।
৬. গবেষকরা দেখেছেন যে, এক বোতল আঙ্গুর রসের তুলনায় একটি ভাইগোরাস ক্যাপসুলের বেশী পরিমাণ রেসভারেট্রল থাকে।
৭. এন্টি অক্সিডেন্ট, এন্টি ব্রাকটেরিয়াল, এন্টি ইনফ্লেমেটারি।

গ্রেপ এক্সট্র্যাক্ট  ক্যপ্সুলের উপকারিতাঃ
. কোষের ক্ষতিকারক ফ্রি রেডিক্যালগুলো অকার্যকর করে ফলে হার্ট অ্যাটাক ও ষ্ট্রোক এবং ক্যান্সার সহ জটিল রোগ নিরাময় ও প্রতিরোধ করে।
২. শিরা ধমনীর দেয়াল কোলেষ্টরাল মুক্ত রাখে।
৩. রক্ত চলাচল উন্নত করে এবং রক্ত জমাট বদ্ধতা দূর করে।
৪. হৃদ ধমনী রোগ সমুহের ঝুঁকি হ্রাস করে।
৫. অকাল বার্ধক্য রোধ করে।
৬. অস্থি সন্ধির সমস্যায় খুবই কার্যকর।
৭. এটি হৃদ পিন্ডের শক্তির উৎস হিসাবে কাজ করে।
৮. রক্তের লিপিড বা লিপিড জাতীয় উপাদান হ্রাস করে।
সেবন বিধিঃ ২+০+২ খাবারের পর/খাবারের আগে।

সেল রিজাভিনেশন ক্যাপসুল (১৫০টি) আছেঃ
. ফোলিয়াম ক্যামেলিয়া।
২. সিনেসিস এক্সাট্রাক্ট ৩০০ মিঃগ্রাম।
৩. জাইনোষ্টেমা পেন্টাফিলাম প্রধান উপাদান।

উপকারিতাঃ
১. রক্তনালী শক্ত হয়ে যাওয়া রোধ করে।
২. রক্ত চলাচল স্বাভাবিক রাখতে সাহায্য করে।
৩. কোষের স্বাভাবিকতা বজায় রাখতে সাহায্য করে।
৪. দৈহিক ও মানসিক চাপ সহ্য করার মত ক্ষমতা বৃদ্ধি করে।
৫. অবসন্নতা দূর করে।
৬. পরিপাক ও শ্বসন তন্ত্রে উন্নত ঘটায়।
৭. করনারী আর্টারীতে রক্ত প্রবাহ বাড়ায়।
৮. হৃদ পিন্ডের অক্সিজেন স্বল্পতা দূর করে।
৯. উচ্চ রক্তচাপ, হৃদ ধমনী রোগ ও হৃদ রোগীদের জন্য আদর্শ ও উপযোগী।
১০. রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করে।
সেবন বিধিঃ ২+০+২ (খাবারের পর)।

ক্যালসিয়ামঃ
q ক্যালসিয়াম দ্বারা মানব দেহের প্রতিস্থাপন হয়। ক্যালসিয়াম কি? ক্যালসিয়াম হল মানব দেহের অতি প্রয়োজনীয় এক ধরনের উপাদান। যা মানুষের দেহের ভিতরে তৈয়ার হয় না, খাবারের মাধ্যমে মানুষের দেহে প্রবেশ করে।
q ক্যালসিয়ামের গুরুত্বঃ ক্যালসিয়মকে বলা হয় জীবনের উৎস। অর্থাৎ জীবন তৈয়ার হয় ক্যালসিয়ামের দ্বারা। জীবনের প্রতিটি মুহুর্তে জীবন ধারণের জন্য, জীবনকে গতিশীল বা চলমান রাখার জন্য, জীবনকে শক্তিমান রাখার জন্য, হাড় গঠন, হাড় বৃদ্ধি, হাড় মজবুত রাখা, হাড়ের ক্ষয় রোধ করা, হাড়কে গুনে ধরা থেকে রক্ষা করা, দাঁতের গঠন, দাঁত মজবুত রাখা, দাঁতের ক্ষয় রোধ করা, মাংসপেষী সংকোচন ও প্রসারণে, রক্ত চলাচল স্বাভাবিক রাখতে ইত্যাদি কাজে ক্যালসিয়াম অপরিহার্য। মানুষের ০ বয়স থেকে জীবনের শেষ দিন পর্যন্ত ক্যালসিয়াম দরকার হয়। বয়স বেধে ক্যালসিয়ামের প্রয়োজনীয়তারও পার্থক্য হয়। নিচে বৈজ্ঞানিকভাবে প্রমাণিত একটি চার্ট তুলে ধরলাম।
q চিকিৎসা বিজ্ঞানীদের মতে মানব দেহে শুধু মাত্র ক্যালসিলামের অভাবে 109 ধরণের রোগ হতে পারে। বয়সের ব্যবধানে যে সকল সমস্যাগুলি হয় সেগুলি একটু পরে আলোচনা করা হবে।

Popular symptoms by condition
1.Allergy symptoms.   (এর্লাজির লক্ষন)
2.Anemia symptoms.  (এনিমিয়া এক ধরনের রোগ)
3.Anxiety symptoms.  (দুশ্চন্তা)
4.Bladder infection (UTI) symptoms. (মূএ কোষে ঘাঁ)
5.Blood clot symptoms.     (রক্তে কোলেস্টরাল বা জমাট)
 6.Brain tumor symptoms.  (মস্তিকে টিউমার)
7.Breast cancer symptoms.(স্তন ক্যনসার)
8.Cancer symptoms. (ক্যনসার)
9.Cervical cancer symptoms.(সারবাইকেল ক্যনসার)
10.Cold symptoms.  (ঠান্ডা)
11.Colon cancer symptoms. (কুলনের বা মলাশয় ক্যনসার)
12.Depression symptoms. (আবসাদ বা উদ্যমহীনতা)
13.Diabetes symptoms. (বহুমুত্র বা ডায়াবেটিকস)
14.Early pregnancy symptoms. (ঘন ঘন গর্ভধারন)
15.Fluw  (influenza) symptoms. (বাতাস বাহিত রোগ)
16.Heart attack symptoms. (র্হাট এটাক)
17.Hernia symptoms.   (হারনিযা বা অন্ত্রবৃদ্ধি রোগ)
18.Herpes symptoms (Women). (দাদ প্রভৃতি রোগ)
19.High blood pressure symptoms. (উচ্চ রক্ত চাপ)
20.HIV symptoms.(এইচ.আই.ভি)
21.Kidney stone symptoms.(কিডনিতে পাথর হতে পারে)
22.Leukeria symptoms.(স্বেত প্রদাহ)
23.Lung cancer symptoms. (লাঞ্চ ক্যান্সার)
24.Lupus symptoms. (ক্ষয়রোগ)
25.Menopause symptoms. (রক্ত স্রাবের সমস্যা)
26.Mono symptoms. (মানসিক রোগ)
27. MS symptoms. (এম এস উপসর্গ )
28.Ovarian cancer symptoms.(ওবারিয়ান ক্যান্সার)
29.Pancreatic cancer. (অগ্নাশয়ের ক্যান্সার)
30.Pneumonia symptoms. (ফুসফুসের প্রদাহ)
31.Prostate cancer symptoms. (পুরুষের মুত্রাশয়ের গ্রন্থির ক্যান্সার)
32.Sinus infection symptoms. (নাকের নালিতে ঘাঁ)
33.STD symptoms (Men).
34.STD symptoms (Women).
35.Strep throat symptoms. (গলা রোগ)
36.Stress symptoms. (দাগ বা ঘাঁ)
37.Stroke symptoms. (পক্ষাঘাত)
38.Swine flu (H1N1 flu) symptoms. (ভাইরাস জাতীয় এক প্রকার রোগ)
39.Ulcer symptoms.(ক্ষত বা ঘাঁ)
40.Yeast infection symptom. (গ্যাংগ্রিন বা পচন রোগ)

প্রোফাইল আনুযায়ী শিশুদের
১. দুঃস্বপ্ন দেখা
২. অস্থিরতা
৩. এক্স আকারের পা
৪. ও আকারের পা
৫. রিকেট্স রোগ
৬. হাড়ের সমস্যা
৭. দাঁতের সমস্যা
৮. ক্ষুধা মন্দা
৯. খিচুনি ইত্যাদি

কিশোরদের
১. পা ও পেশীর যন্ত্রনা।
২. অবসাদ
৩. অস্থিরতা
৪. একাগ্রতার অভাব
৫. ভারসাম্যহীন খাবার
৬. দুর্বল দাঁত
৭. ঠান্ডার প্রবণতা
৮. এলার্জি ইত্যাদি

প্রাপ্ত বয়ষ্কদেরঃ
১. অবসাদ
২. অতিরিক্ত ঘাম
৩. ক্ষুধা মন্দা
৪. কোষ্ঠ কাঠিন্য
৫. ডায়রিয়া
৬. অনিদ্রা
৭. ক্লান্তি
৮. ঠান্ডার প্রবণতা
৯. এলার্জি
১০. দেহের বিভিন্ন অংশে ব্যথা
১১. পায়ের যন্ত্রনা
১২. হৃদ স্পন্দনে সমস্যা
১৩. পেশীর সংকোচন ও প্রসারণে সমস্যা
১৪. স্নায়ুর অস্থিরত
১৫. দেহের পি.এইচ এর মাত্রা বেড়ে যায়।
১৬. ঘাড়ের ক্ষয় বা হাড়ের বৃদ্ধি ইত্যাদি

গর্ভবতীদের
১. পেশীর যন্ত্রনা
২. গীটে ব্যথা
৩. শরীর ফোলা
৪. উচ্চ রক্তচাপ ও অন্যান্ন
৫. ডায়াবেটিকস্
৬. একলামশিয়া

বৃদ্ধ বৃদ্ধাদেরঃ
১. হাড়ের যেকোন অংশে ব্যথা
২. পিঠে ব্যথা
৩. পেশীর যন্ত্রনা
৪. প্রধান হাড়গুলির ক্ষয়
৫. সহজে অল্প আঘাতে হাড় ভেঙ্গে যাওয়া
৬. ডায়াবেটিকস্ হওয়া
৭. উচ্চ রক্তচাপ
৮. হৃদ রোগ
৯. পাথর তৈরী হওয়া
১০. প্রাপ্ত বয়ষ্কদের রোগগুলি হতে পারে

তিয়ানসীর ক্যালসিয়াম সাপ্লীমেন্টের বৈশিষ্টঃ
১. জৈব উৎস তথা মঙ্গলিয়ার গরু থেকে প্রাপ্ত ক্যালসিয়াম
২. ১০০% ন্যাচারেল, কোন ক্যামিকেল নেই
৩. পাউডার আকারে তৈরী
৪. আমাদের শরীরে সহজে শুষে নেয়
৫. ৩ মিনিটে ৯৮.৪% এবসরবেসন হয়
৬. ইনেষ্টাইনের ভাইলাস মেমব্রেন এর ভিতর বয়ে যেতে পারে
৭. কোন তলানী নাই
৮. ক্যালসিয়াম থেকে পাথর হওয়ার ঝুঁকি নেই
৯. কোন প্রিজারভেটিভ নাই
১০. আন্তর্জাতিকভাবে স্বর্ণ পদক প্রাপ্ত (১৯৯৩,১৯৯৪,১৯৯৭,১৯৯৮ সালে)

টিয়ানশি সুপার ক্যালসিয়াম পাউডার ফর চিলড্রেন (১০গ্রাম, ১০টি স্যাচেট)
প্রতি স্যাচেটে আছেঃ
১. ৩৬০মিঃগ্রাঃ ক্যালসিয়াম,
২. ডিমের কুসুম
৩. উচ্চমানের প্রোটিন
৪. লেসিথিন ১০-১৩%
৫. ৯টি এমাইনো এসিড
৬. টরিন
৭. ভিটামিন এ.ডি.সি
৮. জিংক
৯. আয়রণ
১০. মিনারেল

চিলড্রেন ক্যালসিয়ামের এর কাজঃ
১. বাড়ন্ত শিশুদের প্রয়োজন পুরণ করে
২. শিশুদের মস্তিষ্কের কোষ বৃদ্ধি করে
৩. দৃষ্টি ও স্মৃতি শক্তি বৃদ্ধি করে
৪. দাঁতের ক্ষয়রোধ করে

সেবন বিধিঃ
১টি স্যাচেট দিনে ১-২ বার, ৬০-৭০সেঃমিঃ তাপমাত্রার পানি অথবা অন্যান্ন খাবারের সাথে মিশিয়ে খাবে, ১২ বছরের নীচের বাচ্চাদের জন্য।

নিউট্রিয়েন্ট সুপার ক্যালসিয়াম পাউডার ১০মিঃগ্রাম ১০টি স্যাচেটস্
প্রতিটি স্যাচেটে আছেঃ
১. ৪০০মিঃগ্রাম ক্যালসিয়াম
২. প্রোটিন, এমাইনো এসিড
৩. ভিটামিন এ.ডি.সি
৪. আয়রন মিনারেল

নিউট্রিয়েন্ট সুপার ক্যালসিয়ামের কাজঃ
q উপকারিতা
১. ঠান্ডার প্রবণতা দূর করে
২. এলার্জি দূর করে
৩. দেহের যেকোন অংশে ব্যাথা কমায়
৪. হৃদ স্পন্দন স্বাভাবিক করে
৫. দেহের পিিএইচ এর মাত্রা স্বাভাবিক রাখে
৬. দেহের ক্লান্তির দূর করে
৭. হাড়রে ব্যাথা ও ক্ষয় রোধ করে
৮. গর্ভতীদের শরীর ফোলা, উচ্চরক্ত চাপ কমায়

সেবন বিধিঃ
১টি স্যাচেট দিনে ১-২ বার। ৬০-৭০ সেঃমিঃ তাপমাত্রার পানি অথবা অন্যান্ন খাবারের সাথে মিশিয়ে খাবে ডায়াবেটিস রোগীরা না খেলেই ভাল।

সুপার ক্যালসিয়াম পাওডার উইথ মেটাবলিক ফ্যাক্টর
ডায়াবেটিস রোগীদের জন্য
প্রতিটি স্যাচেটে আছেঃ
. ৩৬০ মিঃগ্রাঃ ক্যালসিয়াম পাউডার
২. পাম্পকিন এক্সট্রাক্ট পাউডার
৩. গম গাছের নির্যাস
৪. অল্প ক্যালরি
৫. অল্প ফ্যাট

সুপার ক্যালসিয়াম পাওডার উইথ মেটাবলিক ফ্যাক্টর এর উপকারিতাঃ
নিউট্রিয়েন্ট হাই ক্যালসিয়াম এর কাজগুলি হবে
. ঠান্ডার প্রবণতা দূর করে
২. এলার্জি দূর করে
৩. দেহের যেকোন অংশে ব্যাথা কমায়
৪. হৃদ স্পন্দন স্বাভাবিক করে
৫. দেহের পি.এইচ এর মাত্রা স্বাভাবিক রাখে
৬. দেহের ক্লান্তি দূর করে
৭. হাড়ের ব্যথা ও ক্ষয় রোধ করে
৮. গর্ভবতীদের শরীর ফোলা, উচ্চরক্ত চাপ কমায়

সেবন বিধিঃ
১টি স্যাচেট দিনে ১-২ বার। ৬০-৭০সেঃমিঃ তাপমাত্রার পানি অথবা অন্যান্ন খাবারের সাথে মিশিয়ে খাবে। ডায়াবেটিকস্ রোগীদের জন্য। বাচ্চাদের অনুপযোগী।

সুপার ক্যালসিয়াম উইথ লেসিথিন পাউডার ৪ গ্রাম ২০ স্যাচেটঃ
প্রতি স্যাচেটে আছেঃ
১. উচ্চ ক্যালসিয়াম লেসিথিন পাউডার ৪৫%
২. অলিগোস্যাকারাইড ২.৫%
৩. গ্লুকোজ ১০%
৪. ল্যাকটোজ ৫%
৫. এ্যাসপারটেম ৫%
৬. অরেঞ্জ ফ্লেভার পাউডার ৩০%
৭. সাইট্রিক এসিড ও টরিন ২.৫%

সুপার ক্যালসিয়ার উইথ লেসিথিন পাউডারের কাজ
১. আর্টাররিওস ক্লেরোসিস রোধ করে
২. কার্ডিও ভাসকুলার রোগ থেকে রোধ করে
৩. মস্তিকের কাজের উন্নয়ন ঘটায়
৪. শক্তি বৃদ্ধি করে
৫. মেদ কমায়
৬. রোগ প্রতিরোধ ব্যবস্থা শক্তিশালী করে
৭. উচ্চ ফসফরাস সমৃদ্ধ যা আয়রণ, আয়োডিন ও ক্যালসিয়ামের সাথে যুক্ত হয়ে মস্তিকের শক্তি বৃদ্ধি করে
৮. অন্থি সন্ধি ও পেশীর সমস্যা দূর করে

সেবন বিধিঃ
১টি স্যাচেট দিনে ১-২ বার। ৬০-৭০ সেঃমিঃ তাপমাত্রার পানি অথবা অন্যান্ন খাবারের সাথে মিশিয়ে খাবে। ১২ বছরের নিচের বাচ্চাদের প্রয়োজন নাই।

জিংক প্লাস পাউডার ৩ গ্রাম ২০টি স্যাচেট
প্রতিটিতে আছেঃ
১. জিংক প্লাস পাউডার ১৩.৩%
২. অলিগোস্যাকারাইড ৩.৩%
৩. ক্রীমার ৩.৪%
৪. ভ্যানিলিন পাউডার ৬.৭%
৫. হ্যানি পাউডার ৫০%
৬. গ্লুকোজ ২৩.৩%
 
জিংক প্লাস পাউডারের কাজ
১. শরীরের ৮০ প্রকারের ও বেশী এনজাইমকে সংশ্মষণ করে
২. জেনেটিক ইউমিনিটি, হরমোন ব্যবস্থা, পরিপাক ও শ্বসন প্রক্রিয়ার উন্নতি করে।
৩. শিশুদের বৃদ্ধির গতি বাড়ায়/বুদ্ধিমত্তার উন্নয়ন করে
৪. শুক্রানুর গুনাগুন বৃদ্ধি করে
৫. প্রজনন গ্রন্থি সমুহের উন্নয়ন ঘটায়
৬. শরীরের প্রতিরোধ ব্যবস্থা উন্নত করে
৭. দৃষ্টি উন্নত ও প্রখর রাখতে সাহায্য করে

সেবন বিধিঃ
১টি স্যাচেট দিনে ১-২ বার। ৬০-৭০সেঃমিঃ তাপমাত্রার পানি অথবা অন্যান্ন খাবারের সাথে মিশিয়ে খাবে।

চিলড্রেন আই কিউ মিল
১. মূল উপাদান
২. সয়াবিন পাউডার
৩. ফড়ূক্টূজ
৪. কোয়ারসাইজ
৫. স্কিমস দুধ
৬. সয়াবিন প্রোটিন  লেসিথিন
৭. ওট পাউডার
৮. ভিটামিন
৯. পানটিং হাবস সি ইউড টাউরিন
১০. ল্যাকটোব্যাসিলাস   ইত্যাদি

চিলড্রেন আই কিউ মিলের কাজ
      বুদ্ধিমত্তা বাড়ায়
      সেন্ট্রাল নার্ভাস সিস্টেমের জন্য পুষ্টিকর
      মনোযোগ  বাড়াতে সাহায্য করে 
      সকল পুষ্টির যোগান দেয়   

টিয়েন্স ফস সলিড ড্রিংক
উপাদানঃ  
ফ্রাকটো অলিগোস্যকারাইড, অর্থাৎ দ্রবীভূত ডাইয়েটারি  ফাইবার চর্বি ১০%, চিনি স্টার্চের ২৫%
উপকারিতাঃ 
১. অন্ত্রের উপকারী ব্যাকটেরিয়া বর্ধক
      ২. অন্ত্রের স্বাভাবিক কার্যক্রম বজায় রাখে

টিয়েন্স ছোং ছাও নিউট্রিশনাল মিল
উপাদানঃ
কর্ডিসেফ, মোটা চাল ,সয়াবিন, শস্য, লাল মটরশুঁটি, যব, তিল, কাল মটরশুঁটি, মুগ মটরশুঁটি এবং চিনা বাদাম|

উপকারিতাঃ
১. মস্তিস্ককে সুরক্ষা দেয়।
২. প্রয়োজনীয় শক্তির চাহিদা পুরন করে
৩. অভান্ত্ররিন অঙ্গ সমূহের কাজ স্বাভাবিক রাখে।
৪. রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়
৫. ফুসফুস কিডনিকে শক্তিশালী করে
সেবন বিধিঃ
প্রতিদিন - স্যাচেট    

10 Proven Benefits of Spirulina
1. Spirulina is Extremely High in Many Nutrients
2. Spirulina Has Powerful Antioxidant and Anti-inflammatory Properties
3. Spirulina Can Lower LDL and Triglyceride Levels
4. Spirulina Protects LDL Cholesterol From Becoming Oxidized
5. Spirulina Appears to Have Anti-Cancer Properties, Especially Against Oral Cancer
6. Spirulina Studies Show That it May Reduce Blood Pressure
7. Spirulina Improves Symptoms of Allergic Rhinitis
8. Spirulina May be Effective Against Anemia
9. Spirulina Muscle Strength and Endurance সহনশীলতা  May Improve
10. Spirulina May Help With Blood Sugar Control

স্পিরোলিনা ক্যাপসুল
স্পিরোলিনা ক্যাপসুলে আছেঃ
১. স্পিরোলিনা প্যাটেনসিস ৩০০মিঃগ্রাম।
২. স্পাইরাল আকারের ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র জলজ উদ্ভিদ থেকে সংগৃহীত

পুষ্টি উপাদান সমূহঃ
১. প্রোটিন ৬০-৭০1. 60-70% প্রোটিন।
২. শরীরে পচন যোগ্য চর্বি।
৩. ভিটামিন ডি ও বি এবং বিটা ক্যারোটিন
৪. পটাসিয়াম, সোডিয়াম, ক্যালসিয়াম
৫. সর্বোত্তম এলকালাইন খাদ্য
৬. সবজির চেয়ে ১০ গুন ক্লোরোফিল যুক্ত
৭. লিনোলেনিক এসিড সমৃদ্ধ
৮. আয়রন, ম্যাগনেসিয়াম, সালফার যুক্ত
৯. প্রাকৃতিক রং ফাইকোসিয়ানিন ও পলিস্যাকারাইড
১০. গাইকোজেন সমৃদ্ধ
১১. এন্টি অক্সিডেন্ট, ক্যারোটিন, প্যাটি এসিড

স্পিরোলিনার কাজঃ
১. বিপাক প্রকিয়ার নিয়ন্ত্রন করে
২. রক্ত পরিস্কার করে
৩. অক্সিজেনের স্বল্পতা পুরণ করে
৪. শরীরের প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করে
৫. পায়খানা স্বাভাবিক করে
৬. রক্ত শূন্যতা দূর করে
৭. কোষ্ঠ্য কাঠিন্য দুর করে
৮. বিষক্রিয়ার উপাদান নিঃস্বরন করে
৯. কিডনির কার্যক্ষমতা সংরক্ষন করে
১০. পরিপাক তন্ত্রের অসংঙ্গতির সাথে সম্পর্কিত রোগ সমুহ যেমনঃ
গ্যাসট্রিক, বদহজম, ডায়াবেটিক, যকৃতরোগ, অপুষ্টি ইত্যাদি প্রতিরোধ করে
১১. মেটাবলিজম বাড়ায়
১২. অবসাদ দূর করে
১৩. প্লীহা শক্তিশালী করে
১৪. নিরামিস ভোজীদের এবং ডায়াবেটিস ও ক্যান্সার রোগীদের আদর্শ খাবার
সেবন বিধিঃ ২+০+২ (খাওয়ার আগে, মাঝে, পরে) কোন সর্তকতা নেই। গর্ভবতীরা খাবে। যে কোন বয়সের লোকেরা খাবে।

What is Cordyceps?
      Cordyceps sinensis is a very powerful Chinese mushroom. It has believed to have been discovered 1,500 years ago in Tibetan mountain pastures when a farmer noticed that after eating the grass-shaped fungi, his animals became very energetic.

Who Cordyceps Capsules is suitable for?
Weak and low immunity, (দুর্বল বিপাক ক্রিয়ার জন্য )
susceptible to cold; (ঠান্ডা নিবারণের জন্য )
Regular smokers, coughing and person with asthma; (স্মুকার, কফ এবং এজমার জন্য)
Recovering from diseases or operations; অপারেশন জন্য
High blood fat or cardiovascular; হাই ব্লাডফ্যাট , কার্ডিও বাস্কুলার জন্য
Diabetes; ডায়বিটিকস এর জন্য
Ill-functions of liver; লিভারের কার্যক্রমে বাধা গ্রস্তদের জন্য।  
After chemo- or radiotherapy; কেমু বা রেডিউ থেরাফির পর
Busy work and tired;  যারা কর্মব্যস্ততা এবং ক্লান্ত তাদের জন্য।
Heavy pressure and poor sleep; যাদের বেশি প্রেসার আবং ঘুম কম হয় তাদের জন্য।
Frequent users of computer, mobile phone and microwave appliances
                ফ্রিকুয়েন্সি ব্যবহার কারি দের জন্য

করডিসেপ্স ক্যাপসুল
এতে আছেঃ
১. কর্ডিসেপস সিনেনসিস (বার্ক)
২. স্যাক ৫০০ মিঃগ্রাম

উপকারিতা
১. এটি ব্যাকটেরিয়া বিরোধী
২. ভেষজ গুনাবলী সম্পন্ন
৩. শ্বাস তন্ত্রের সমস্যা দূর করতে সক্ষম। যেমনঃ ব্রংকাইটস, হাঁপানী (এজমা), যক্ষ্মা পালমোনারী সমস্যা ইত্যাদি।
৪. উচ্চ ক্ষমতা সম্পন্ন প্রাকৃতিক প্রতিরোধ ব্যবস্থা নিয়ন্ত্রক
৫. প্রাকৃতিক প্রতিষোধক হিসাবে কাজ করে
৬. নিমোনিয়া নিয়ন্ত্রন করে
৭. ভাইরাস জনিত রোগ নিয়ন্ত্রন করে
৮. কর্ডিসেপিন নামক এন্টিবায়োটিক সমৃদ্ধ যা যক্ষ্মা নিয়ন্ত্রন করে
৯. শিরা/ধমনীর সঠিক প্রসারণ ঘটায়
১০. হৃদপিন্ডে ও ফুসফুসে রক্ত প্রবাহ বাড়ায়
১১. বুকের ব্যথা কমায়
১২. অক্সিজেনের অভাব কমায়
১৩ শরীরের অবসাদ দুর করে
১৪. এন্টি ফ্যটিগ্ এজেন্ট হিসাবে কাজ করে
১৫. ট্রাক্লুইলাইজিং প্রবাবক সমৃদ্ধ এবং কোষের এন্টি অক্সিডাইজং ক্ষমতা বাড়ায়
১৬. শ্বাস তন্ত্রর রোগ, কিডনির অসুস্থতা, কার্ডিওভাসকুলার রোগ, হেপাটাইটিস সিরেসিস প্রতিরোধে খুবই উপযোগী
১৭. কোষের অস্বাভাবিক বৃদ্ধি (টিউমার) প্রতিরোধ করে
১৮. বহু ক্লিনিকাল গবেষনায় দেখা যায় যে কর্ডিসেপ্স এর তিনটি অনুপম বৈশিষ্ট্য রোগ 
প্রতিরোধে বিশেষ কার্যক্রমঃ
ক. সার্জারির পর আরোগ্য লাভ দ্রততর করে
খ. কিডনী ও ফুসফুস শক্তিশালী করে
গ. বিষ ক্রিয়াহীন এবং অত্যান্ত ফলপ্রসূ, শারীরিক ভারসাম্য বজায় রাখে

সেবন বিধিঃ ২+০+২ (খাওযার আগে বা পরে)
সর্তকতাঃ গর্ভবতীদের খাওয়া নিষেধ।

জিমনেমা ট্যাবলেট (০.৮৫ গ্রাম) ১২০টি
q উপাদানঃ
১. জিমনেমা এক্সট্রাক্ট ৪০০ মিঃগ্রাম
২. চুরুমিয়াস ৪মিঃগ্রাম
৩. জিসনেসিক এসিড ৮০ গ্রাম

q উপকারিতাঃ
১. অগ্নাশয়ের বিটা কোষগুলি পুনরুজিবীত করে
২. রক্তের প্রয়োজনীয় শর্করার হার কমায়
৩. মিষ্টান্ন দ্রব্য খাবার বাসনা কমায়
৪. অগ্নাশয়ের ইনসুলিন নিঃসরণ বৃদ্ধি করে
৫. অন্ত্র থেকে গ্লুকোজ শোষণ করে
৬. ডায়াবেটিক নিয়ন্ত্রনে কার্যকর
৭. অনিয়ন্ত্রিত ডায়াবেটিক জটিলতা প্রতিরোধ করে
৮. ওজন কমায়, কোলেস্টরাল কমায়
সেবন বিধিঃ ২+০+২ (খাবারের আগে)

তিনয়ানশি ডেট ওরাল লিকুইড (২০মিঃ ডেট ওরাল লিকুইড (২০মিঃগ্রাঃ ১০টি এ্যামপুল)
q উপাদানঃ
দূষণমুক্ত গোল্ডেন সিল্ক খেজুর যা উৎপাদিত হয় চীনের ক্যানঘাউয়ে সংরক্ষিত বিশেষ ধরণের বাগানে।
১টি খেজুরের মধ্যে থাকে
১. ২৯ গ্রাম সুগার
২. ৩ গ্রাম আঁশ জাতীয় খাদ্য
৩. ৩১ গ্রাম শর্করা
৪. এমাইনো এসিড
৫. সালফার
৬. আয়রণ
৭. ম্যাগনেসিয়াম
৮. ফসফরাস
৯. কপার
১০. ভিটামিন এ১, বি১, বি৩, বি৫, সি

তিয়ানশি ডেট ওরাল লিকুইডের উপকারিতাঃ
q উপকারিতা
১. কোষের মধ্যে উদ্দীপনা তৈরী করে
২. শারীরিক ক্ষমতা বৃদ্ধি করে
৩. ঘুম ও মানসিক প্রশান্তি আনে
৪. রক্ত স্বল্পতা দূর করে
৫. রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়
৬. রাত কানা রোগ প্রতিরোধ করে
৭. এনার্জি বুষ্টার হিসাবে কাজ করে
q সেবন বিধিঃ সকালে খাবারের পর প্রতি এম্পল ২০০ গ্রাম উষ্ণ গরম পানিতে মিশিয়ে খাবেন।
q সর্তকতাঃ রাতে ঘুমানো আগে সেবন করা যাবে না।

উচ্চ রক্তচাপ প্রশমন যন্ত্র (এ.বি.পি.আর)
জৈব তড়িৎ তত্বের ভিত্তিতে মি. গাউজিয়া জুন বিশ্বয়কর এই যন্ত্রটি আবিষ্কার করেন। সনাতন চাইনিজ চিকিৎসার তত্বের সঙ্গে এর মিল রয়েছে।

উপকারিতাঃ
. উচ্চ রক্তচাপ কমায়
২. রক্তচাপ ভারসাম্য রাখে
৩. হার্ট ও ব্রেনের শিরা ধমনীর রোগের হার কমায়
৪. করনারী আর্টারীর কম্পন কমায়
৫. হার্টের চাপ কমায়
৬. ক্লান্তি দূর করে
৭. মস্তিষ্কের স্বাভাবিক কার্য ক্ষমতা ঠিক রাখে
৮. অনিদ্রা দূর করে
৯. মাথা ব্যথা, মাথা ধরা, অস্থি সন্ধি প্রবাহ, দাঁতের ব্যথা, পেটের ব্যথা, লিভার  ও অগ্নাশয়ের প্রদাহ, পিঠ ব্যথা, নিউমোনিয়া, এজমা দূর করতে সহায়তা করে।
১০. মাইগ্রেনের সমস্যা, আঘাতের ব্যথা কমায়
১১. চুলপড়া ও চুল পাকা রোধ করে

আকুপয়েন্ট ট্রেজার
q সংক্ষিপ্ত পরিচয়ঃ
এটি চাইনিজ আকুপাংচার থেরাপি
ইলেকট্রিক ও ম্যাগনটিক থেরাপী সম্পন্ন আবিস্কিৃত
প্রবাহিত চৌম্বকীয় ঝড় ত্বকের ভিতর দিয়ে কাজ করে
বিশ্বয়কর সুচ নামে পরিচিত
সাধারণ কার্যকারিতা ৯৮.৪%।
q মুল আকুপ্যেনট টি
১. সানলি- হাটু থেকে সামনে
২. ওয়েজং- হাটুর নিচের নরম অংশে
৩. লেইচেই- হাতের উল্টো দিকে কবজির ২ ইঞ্চি উপরে
৪. খেগু- বৃদ্ধা আঙ্গুলের পাশে
৫. নেগুয়ান- হাতের তালুর দিকে কবজির ২ ইঞ্চি উপরে
৬. আশি- যেখানে ব্যথা সেখানে
q ব্যবহার পদ্ধতিঃ
ক. প্রেসঃ চাপ প্রয়োগ ৩-৫মিঃ
খ. স্ক্যানঃ নিরীক্ষণ ছন্দময় সংবাহন
গ. পালসঃ স্পন্দন ১০,০০০ বার

রক্ত সঞ্চালন সংবাহন যন্ত্র (বি.সি.এম)
q ভিত্তিঃ
১. আকুপ্রেসার (বিফ্লেক্রোলজি) প্রতিফলনত্ব
২. শরীরের রক্ত সঞ্চালন (ভাইব্রেশন) কম্পন
৩. ম্যাসেজ বা সংবাহন

বি.সি.এম এর কাজঃ
১. রক্ত চলাচল উন্নত করে
২. ল্যাকটিক এসিড ও ইউরিক এসিড বের করে দেয়
৩. শক্ত অস্থি সন্ধি ও অঙ্গ সমূহ সহজ করে
৪. ইন এবং ইয়াং এর ভারসাম্য রক্ষা করে
৫. অঙ্গ সমূহের রক্ত সঞ্চালন বাড়িয়ে পর্যাপ্ত অক্সিজেন সরবরাহ করে
৬. সকল অনুভূতিশীল পয়েন্টে চাপ প্রয়োগ করে
৭. “টক্সিন” অপরাসরণ করে
৮. চ্যানেল ও শিরা ধমনীর প্রতিবন্ধকতা দূর করে
৯. মাংসপেশী শিথীল করে
১০. “মেরিডিয়ান” নামক চ্যানেলে মাধ্যমে শরীরের শক্তি সঞ্চালিত হয়
১১. ডায়াবেটিক নিয়ন্ত্রণ করে
১২. শারীরিক কার্যক্ষমতা ঠিক রাখে
১৩. বার্ধক্য রোধ করে
১৪. অতিরিক্ত কোলেষ্টরার কমায়
১৫. ফোরা ক্ষত তাড়াতাড়ি সারায়
১৬. পা ও পায়ের আঙ্গুলের অসারণতা দূর করে
১৭. ত্বকে সংক্রমন ও পচন রোধ করে
১৮. রক্ত চলাচলকে স্বাভাবিক মাত্রায় রাখে
১৯. হৃদপিন্ড ও মস্কিককে রক্ত সরবরাহ বাড়ায়
২০. সর্বোপরি মানুষকে রোগ মুক্ত রাখতে সাহায্য করে

টিয়েন্স ফ্রুট এন্ড ভেজিটেবল ক্লিনারঃ
q পন্যের পরিচিতিঃ
নগরায়নের বিপ্লবের সাথে সাথে আমাদের জীবন যাত্রার উন্নতি সাধনের বিপরীতে অনেক ধরণের অস্বাস্থ্যকর বিষয় অন্তর্ভূক্ত হয়। আমাদের নিত্যদিনের ফলমূল, শাক-সবজি, ভাত, মাংস এবং সামুদ্রিক খাদ্যের মধ্যে ধারণ করে বিভিন্ন প্রকার জীবানু, রাসায়নিক সার, জৈব পদার্থ এবং ক্ষতিকর উপাদান। অতি অল্প সময়ে এ সকল ক্ষতিকর উপাদান সনাক্ত করা যায় না ফলে ব্যবহারের পর আমাদের শরীরে বিরুপ প্রতিক্রিয়া দেখা দেয় এবং এই সকল প্রতিক্রিয়ার ফলাফল আমাদের পরবর্তী বংশধরদের মধ্যেও ছড়িয়ে পড়তে পারে। সুতরাং প্রশ্ন হলো কিভাবে এ সকল ক্ষতিকর উপাদান থেকে আমরা রক্ষা পেতে পারি?  ওজন নামক প্রাকৃতিক জীবানুনাশক ব্যবহর করে সকল ক্ষতিকর উপাদান ও জীবানু থেকে রক্ষা পেতে পারি।

টিয়েন্স ফ্রুট এন্ড ভেজিটেবল ক্লিনারঃ
উপাদনঃ ওজন
q  ওজন হলো একটি সবচেয়ে শক্তিশালী প্রাকৃতিক উপাদান। এর অক্সিডেশনের মাধ্যমে রাসায়নিক ক্রিয়া, ব্যাকটেরিয়া, ভাইরাস এবং বিভিন্ন অনুজীব ধ্বংশ করতে পারে। দ্রবীভুত ওজন অনেক বেশী শক্তিশালী।
q উপকারিতাঃ
১. পানি ও বায়ু বিশুদ্ধ করা যায়
২. শাক-সবজি ও ফলমূল ধৌত ও সংরক্ষণ করা যায়
৩. ব্যাকটেরিয়া, ভাইরাস মেরে ফেলে এবং খাদ্যকে দীর্ঘ সময় সংরক্ষণ করে
৪. ফ্রিজের দূর্গন্ধ দূর করে
৫. একুরিয়ামকে জীবানুমুক্ত করে পানিতে অক্সিজেন বৃদ্ধি করতে পারে বলে মাছ সুস্থ থাকে

টিয়েন্ট ফ্রুট এন্ড ভেজিটেবল ক্লিনারঃ
q ব্যবহার বিধিঃ
যন্ত্রটি বিদ্যুৎ সংযোগ দিয়ে প্রয়োজনীয় সময় চালিয়ে রাখতে হয়। পানির পাত্র থেকে একটু উপরে রাখতে হয়। যাতে যন্ত্রটির ভেতরে পানি না ঢুকে। নলের মাথাটি পানিতে ডুবিয়ে বিশুদ্ধ করণের সময় ঘরের দরজা জানালা বন্ধ করে বিছানার উপরে মাথাটি রাখবেন।

সর্তকতাঃ
১. ওজনের একটু গন্ধ বের হতে পারে এতে চিন্তার কোন কারণ নাই
২. যন্ত্রটি তাপ থেকে দূরে রাখতে হয়
৩. যন্ত্রটি পরিষ্কার করার সময় বিদ্যুৎ সংযোগ বিচ্ছিন্ন করে রাখতে হবে
৪. বায়ু পথে যেন জ্যাম না থাকে নিশ্চিন্ত হতে হবে
৫. নিজে মেরামত করা যাবে না
৬. পাত্র হিসাবে লোহা বা এ্যালুমিনিয়াম ব্যবহার করা যাবে না

টিয়েন্স  হেলথ ম্যাট্রেস
১. চিনের ঐতিহ্যবাহী চিকিৎসার উপর ভিত্তি করে তৈরি করা
২. যাতে আছে তিয়েন্স এনার্জি স্টার, নায়ও নিক, এবং প্রাক্রিতিক বাঁশের চারকোলের আশ। ফলে ম্যাগনেটিক এনার্জি, ফার-ইনফ্রারড রশ্মি , অক্সিজেন সরবরাহ  করে।

উপকারিতাঃ
১. শরীরের  পিএইচ এর মান বজায় রাখে, মাইক্রো সার্কুলেশন উন্নত করে, মেটাবলিজমকে তরান্বিত করে, এবং রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়িয়ে দেয়
২. রক্তে অক্সিজেনের পরিমাণ বাড়িয়ে দেয়, এনজাইম সিস্টেমকে শক্তিশালী করে, রক্তের কার্যক্ষমতাকে বাড়িয়ে দেয়,ব্যথা নিরাময় করে।
৩. ব্লাড প্রেসার, ব্লাড ফ্যাট এবং ব্লাড সুগারের ভারসাম্য বজায় রাখে এবং রক্তনালী হতে ক্ষতিকর উপাদান সমূহ পরিষ্কার করে।
৪. মানব শরীরের বিভিন্ন আকুপয়েনটের মাইক্রো ম্যাগনেটিক ফিল্ডের কাজকে উন্নত করে, স্নায়ু সুরক্ষা , ঘুমের মান উন্নয়ন করে, বিষণ্ণতা দূর করে 

টিয়েন্স হেলথ পিলু
যাতে আছে তিয়েন্স এনার্জি স্টার, ম্যাগনেটিক এনার্জি, ফার-ইনফ্রারড রশ্মি অক্সিজেন সরবরাহকারী নেগিটিভ আয়ন। 

উপকারিতাঃ
০১. ঘারের অসস্তি দূর করে।
০২. ব্লাড প্রেসার সমন্বয় করে।
০৩. রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়
০৪. বয়স ধরে রাখতে সহায়তা করে।
০৫. লিপিড কলেসটরাল কমায়
০৬. নিদ্রাহীনতা মানসিক চাপ কমায়

টিয়েন্স সোরস অব হেলথ হাইপার এইচ হেলথ কাপ
ইহা ইলেকট্রিকেল এনার্জি সরবরাহের মাধ্যমে হাইড্রোজেন সমৃদ্ধ  পানি উৎপাদন করে।

উপকারিতাঃ
০১.শরীরের টক্সিন বা বিষ প্রস্রাবের সাথে বের করে দেয়।
০২.শক্তিশালী এন্ট্রি  অক্সিজেনের ক্ষমতা  বাড়ায়

টিয়েন্স পজিটিভ এনার্জি মিউজিক ওয়েস্ট ব্যান্ড
১. প্রচলিত চীনা সঙ্গীতের পাঁচটি নোটের মাধ্যমে রোগ প্রতিরোধের তত্বটি ইয়োলো সম্রাটের মেডিকেল ক্লাসিকে এসেছিল, যা চীনা মেডিসিনের দুই হাজার বসরের পুরাতন ইতিহাসের একটি অংশ এই অনুসারে সর্গে পাঁচটি নোট রয়েছে সে গুলো হল জুই,  জি, গং , শাং এবং ইইউ। পৃথিবীতে পাঁচটি উপাদান রয়েছে সে গুলো হল  কাঠ, আগুন, মাটি ,স্বর্ণ, এবং পানি; মানুষেরও পাঁচটি প্রধান অঙ্গ রয়েছে লিভার, হার্ট , প্লীহা , ফুসফুস , এবং কিডনি
২. সঙ্গীতের কম্পন মানুষের শরীরে মিলিত হয়ে শারীরিক মানসিক সেবা প্রদান করে। এই চিকিৎসা শরীর এবং মস্তিস্ককে সুর অনুধাবন সিম্প্যাথেটিক নার্ভ সিস্টেমকে সাহায্য করে। নার্ভ সিস্টেম ভাল হলে ওজনও কমবে

Comments